Monday 28 February 2011

আপনারা কি শুধু খেলাই দেখতাছেন ঐদিকে পাবলিকে মোবাইলে রিফিল পাইতেছে ফ্রী!
 
প্রথমে http://www.cricpaul.com/ ক্লিক করে রেজিঃ করেন । তারপর খালি ভবিষ্যৎ বাণী দেন।সবার আগে সঠিক ভবিষ্যৎ বাণী দিলে লাইভ কুইজে ইন্সট্যান্ট ১০ বা ২০০ টাকা রিফিল আর পয়েন্ট তো আছেই।এটার স্পন্সরশিপ করছে কিউবি আর টেলিটক। আর সব মোবাইল অপারেটরের নাম্বার দিয়ে যোগ দেয়া যায়। আর ফেসবুকের দ্বারা রেজিঃ করলে ১০০ পয়েন্ট।
একটা নমুনা দিলাম;
Q. 38. At which over will South Africa exceed 200?
SA vs WI
Your Prediction: 34
100 points 200 TK. Sponsored by QUBEE Details

আর ফাইনালের পুরষ্কার নীচে;

1st Prize : 3000 Taka Refill (1 Person)
(1st prize owner is the Paul of the match)
2nd Prize : 2000 Taka Refill (1 Person)
3rd Prize : 1000 Taka Refill (1 Person)
4th Prize : 500 Taka Refill (5 Person)
5th Prize : 200 Taka Refill (10 Person)
6th Prize : 100 Taka Refill (20 Person)
7th Prize : 50 Taka Refill (50 Person)
8th Prize : 20 Taka Refill (100 Person)
9th Prize : 10 Taka Refill (500 Person)

(C+P) Samu.....

Monday 21 February 2011

ছোট্ট এক ডিভাইস মোবাইল কম্পানিগুলোর জন্য সত্যিকারের হুমকি হয়ে উঠতে যাচ্ছে!




গ্রামীণফোন ওরফে হারামীর ফোনের দৈনিক আয়, অর্থাৎ গ্রাহকের পকেট থেকে প্রতিদিন কতো টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে- সে সম্পর্কে ধারণা আছে আপনার? থাকুক কিংবা না থাকুক, শুধু জেনে রাখুন সংখ্যাটা কোটির ওপরে। ধরনের দিক থেকে এটা প্রায় চাঁদাবাজির নামান্তর এবং শুধু বাংলাদেশেই প্রায় দেড় কোটি মানুষকে নিত্য অসন্তোষে ফেলে যা চলছে বছরের পর বছর। এই যখন পরিস্থিতি, তখন সুসংবাদ হয়ে এল ছোট্ট এক 'কিলার' ডিভাইস। বলা হচ্ছে, ছোট্ট এই ডিভাইস মোবাইল কম্পানিগুলোকে প্রায় পথে বসিয়ে দিতে পারে! ডিভাইসটি ইতিমধ্যে তোলপাড় তুলেছে প্রযুক্তি অঙ্গনে। পিসি ম্যাগাজিন এই ডিভাইসটিকে ২০০৯ সালের সেরা প্রযুক্তিপণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। নিউ ইয়র্ক টাইমস, লস এঞ্জেলেস টাইমস, বোস্টন গ্লোবের মতো নামি পত্রিকা এবং সিবিএস ও সিএনবিসির মতো চ্যানেল পর্যন্ত ‌এই ডিভাইসের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

জিনিসটি আসলে কী
আকারে ছোট এই ডিভাইসের নাম ম্যাজিক জ্যাক। এটা দিয়ে মোবাইল ব্যবহার বা ফোন করা যাবে বিনামূল্যেই। মোবাইল ফোন যে ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে, সেই একই ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে ইন্টারনেটের সাহায্যে ফোন করার কাজটি হবে। এই কাজের জন্য যেখানে হারামীর ফোনসহ অন্য মোবাইল কম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকা প্রতিদিনই হাতিয়ে নিচ্ছে, ম্যাজিক জ্যাক দিয়ে সেটা করা যাবে একেবারে বিনামূল্যেই। ব্যবহারবিধিও সহজ। প্রথমে ম্যাজিক জ্যাক ডিভাইসটি ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে। আর লাগবে একটি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ। কম্পিউটারের মাত্র আট ফুট দূরত্বের মধ্যে কোনো মোবাইল ফোন থাকলে ডিভাইসটি সেটা নিজে নিজেই শনাক্ত করে নিয়ে তার মাধ্যমে কল করার কাজ করবে। তবে এজন্য ওই মোবাইলের (আট ফুট দূরত্বে সেটা যারই হোক না কেন) কোনো টাকা কাটা যাবে না। কল করার পুরো কাজই হবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। জিএসএম ঘরানার যে কোনো মোবাইল ফোন এই ডিভাইসে ব্যবহারযোগ্য।
এখন ডিভাইসটি ল্যান্ডফোনে ব্যবহার হচ্ছে এভাবে-


আসবে চার মাস পর, সুশীলদের উদ্বেগ
গত রোববার শেষ হওয়া প্রযুক্তি অঙ্গনের বৃহত্তম সমাবেশ কনজুমার ইলেকট্রনিকস শোতে ম্যাজিক জ্যাকের নির্মাতা ওয়াইম্যাক্স কর্পোরেশন জানিয়েছে, সামনের মে মাসেই তারা যন্ত্রটি বাজারজাত করবে। প্রাথমিকভাবে এর মূল্য ধরা হয়েছে বাংলাদেশী মূদ্রায় দু হাজার টাকার মতো। ডিভাইসের এই সামান্য মূল্য দিয়েই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় কোনো টাকা ছাড়াই কথা বলা যাবে এক বছর। এর আগে ওয়াইম্যাক্স কর্পোরেশন ল্যান্ডফোনে ব্যবহারের জন্য ম্যাজিক জ্যাক ছেড়েছিল বাজারে। মাত্র দু বছরে ওই ডিভাইসটি বিক্রি হয়েছে মাত্র ৫০ লাখ! মার্কিন মোবাইল কম্পানিগুলো ব্যাপারটায় রীতিমতো স্তম্ভিত। তা এতোটাই যে, এখন পর্যন্ত তাদের কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়াই মেলেনি। তবে বিদেশী সুশীল সমাজকে দিয়ে তারা ইতিমধ্যে এই ডিভাইস ব্যবহার বৈধ কিংবা নৈতিক কিনা- তা নিয়ে সুশীল প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। তা হবেই না বা কেন? কারোরই সন্দেহ থাকার কথা নয় যে, ম্যাজিক জ্যাক বাজারে আসলে খুব দ্রুতই জনপ্রিয়তা পাবে এবং অতি অবশ্যই মোবাইল কম্পানিগুলোর জন্য হয়ে উঠবে সত্যিকারের হুমকি! যদিও আসতে দেরি, তবে এই ফাঁকে বাংলাদেশের সম্ভাব্য চিত্রটি একদফা কল্পনা করা যেতে পারে।

ম্যাজিক জ্যাক এলে বাংলাদেশে কী কী ঘটতে পারে?
১. অথর্ব বিটিআরসি যথারীতি মোবাইল কম্পানিগুলোর ধ্বজা ধরার চেষ্টা করে যাবে।
২. মোবাইল কম্পানিগুলোর চাপে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ম্যাজিক জ্যাকের ব্যবহার নিয়ে সতর্কবাণী শোনাবে বারেবারে।
৩. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ম্যাজিক জ্যাকের পিছনে আঙ্গুল দেওয়ার চেষ্টায় হন্যে হয়ে উঠবে।
৪. মোবাইল কম্পানিগুলোর 'দাসানুদাস' পত্র-পত্রিকাগুলো ম্যাজিক জ্যাকের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে প্রতিবেদন ছাপবে।
৫. 'ইহার মাধ্যমে জঙ্গি তৎপরতা বেড়ে যাচ্ছে'- শীর্ষক ধোঁয়া তুলে অচিরেই ডিভাইসটি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা হবে।

আপনার ঘুমের ধরণ দেখে বলে দেয়া যায় , মানুষটা আপনি কেমন
চলুন তবে জেনে নেয়া যাক .....


ঘুম .........
আপনি যেমন আপনার ঘুমানোর ভঙ্গীও তেমন



আপনি কি চিত হয়ে ঘুমান নাকি উপুড় হয়ে, নাকি পাশ ফিরে ।
আপনার ঘুমের ধরণ দেখে বলে দেয়া যায় , মানুষটা আপনি কেমন
চলুন তবে জেনে নেয়া যাক .........

পাশ ফিরে হাত পা গুটিয়ে শোয়া (Fetal Sleeping Position)

এটা সবচেয়ে কমন ভঙ্গী । হাটু গুটিয়ে বুকের দিকে নিয়ে এসে এবং হাত দুটো মুখের কাছে এনে প্রার্থনার ভঙ্গী । এরা বাইরে খুব শক্ত ভাব দেখালেও , মনের দিক দিয়ে খুবই স্পর্শকাতর হয় । নতুন কারো সাথে মিশতে গেলে এদের মধ্যে শুরুতে কিছুটা লাজুক ভাব থাকলেও পরে খুব দ্রুতই ঠিক হয়ে যায় । ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মাঝেই এই ভঙ্গীটা বেশী দেখা যায় ।

পাশ ফিরে সোজা হয়ে শোয়া (Log Sleeping Position)

এরা দু’হাত শরীর বরাবর ফেলে পাশ ফিরে শোয় । এরা মানুষের সাথে খুব সহজেই মিশতে পারে এবং মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে পারে। কিন্তু এরা খুব সহজেই মানুষের দ্বারা প্রতারিত হয় ।

পাশ ফিরে হাত সামনে বাড়িয়ে শোয়া (Yearner Sleeping Position)

এরা দু’হাত সামনের দিকে ফেলে পাশ ফিরে শোয় । এরা বেশ খোলা মনের হয় আবার কোন কোন ক্ষেত্রে সন্দেহপ্রবনও হতে পারে । এরা কোন সিদ্ধান্ত নিতে সময় নেয় কিন্তু একবার নিয়ে ফেললে সেই সিদ্ধান্ত আর বদলায় না ।

চিত হয়ে শোয়া (Soldier Sleeping Position)

এরা চিত হয়ে হাত দুপাশে ফেলে ঘুমায় । এরা সাধারণত শান্ত এবং চাপা স্বভাবের হয়ে থাকে । কখনো কোন ঝামেলায় জড়ায়না । কিন্তু নিজের এবং অন্যের কাজের ব্যাপারে উচু মাপকাঠি ধরে রাখে সবসময় ।

উপুড় হয়ে শোয়া (Freefall Sleeping Position)

এরা হাত দু’টো বালিশের দু’পাশে ফেলে মাথা এক পাশে রেখে উপুড় হয়ে ঘুমায় । এরা সঙ্গপ্রিয় এবং বেপরোয়া মানুষ । স্নায়বিক চাপে থাকে এবং সমালোচনা সহ্য করে না ।

হাত পা ছড়িয়ে শোয়া (Starfish Sleeping Position)

এরা চিত হয়ে হাত পা চারদিকে ছড়িয়ে ঘুমায় । এরা বন্ধুবৎসল এবং অন্যের জন্যে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় । এরা মনযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে পছন্দ করে না ।

এবার বলেন, আপনি কিভাবে ঘুমান

সরাসরি বিশ্বকাপ ক্রিকেট দেখতে পাবেন যে সব সাইটে


1. http://crictime.com/

2. http://cricfree.com/

3. http://extracover.net/

4. http://livestarcricket.com/

5. http://webcric.com/

6. http://hitcric.info/

7. Click This Link

8. http://www.cricket-365.tv/

9. http://www.cricstadium.com/

10. http://www.allcric.com/


মানুষের ১০ আচরণের কার্যকারণ আবিষ্কার

মানুষের মধ্যে বুদ্ধির তাড়না বা বিবেকের দংশন যেমন আছে তেমনি নিজের বা অপরের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে এমন প্রবৃত্তিও লুকিয়ে আছে। মানুষের মধ্যেই লুকিয়ে থাকা এসব নেতিবাচক এবং ধ্বংসাত্বক প্রবৃত্তির জন্য কে দায়ী আর মানুষই মধ্যে ভালো এবং খারাপের এই সহাবস্থান কেনো সেই অজানা তথ্যই বের করতে পেরেছেন গবেষকরা। গবেষকদের দেয়া তথ্য নিয়ে সম্প্রতি মানুষের ধ্বংসাত্মক কাজের পেছনে লুকানো গোপন সেই শত্রুর পরিচয় প্রকাশ করেছে লাইভ সায়েন্স অনলাইন । মানুষের ধ্বংসাত্মক সেই ১০ টি আচরণ নিয়েই এবারের ফিচার।
গল্পবাজি
গবেষকেরা দাবি করেছেন, বিবর্তন প্রক্রিয়ার ফলেই মানুষ অন্যের সঙ্গে গালগল্প করতে এবং একে অন্যের খুঁত বের করে অভ্যস্ত। মানুষের মধ্যে একে অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ানোর এই প্রক্রিয়াটা বিবর্তন প্রক্রিয়ায় আসার ফলে এই ঘটনায় মানুষের মধ্যে কোন দুঃখবোধ জাগে না।

গবেষক রবিন ডানবার জানিয়েছেন, ‘বেবুনদের একে অপরের লোম বেছে দেবার মতো আচরণগুলোকে সামাজিক বন্ধন শক্ত করার উপায় বলে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে এই আচরণের আরও বেশি বিবর্তন ঘটেছে, তাই আমরা একে অপরের সমালোচনায় ঘন্টার পর ঘণ্টা আঠার মত লেগে থাকতে পারি। এই আচরণ গুলো সবাই জন্মের পর কোন না কোন ভাবে অন্যের কাছ থেকে শেখে।’

গবেষণায় আরও জানা গেছে, মানুষ গল্পবাজ হবার কারণেই মানুষের মধ্যে বিভেদ তৈরি হয়। তখন বিভক্ত মানুষ ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করতেই কাজ করে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, সমালোচনার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সঠিকভাবে সত্যকে তুলে আনার উদ্দেশ্য থকে না। এতে কেবল সমালোচনা বা দোষ ধরার জন্যই সমালোচনা করা হয়। সমালোচনায় নানা বিষয় বানিয়ে যেমন বলা হয়, অনেক সময় তৃতীয় কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়েও কেউ কেউ এমন গর্হিত কাজটি করে মানুষ।
জুয়া, বাজি ধরা
গবেষকরা জানিয়েছেন, জুয়া বা বাজি ধরার বিষয়টিও আমাদের জিনগত। আমাদের নিউরনের মধ্যেই খেলে বেড়ায় জুয়া বা বাজি ধরার মতো নেতিবাচক কাজের উপলক্ষ্য। গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, বানরেরাও বাজি ধরতে পারে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, সামান্য জুস পাবার আশায় তারা তাদের হাতের কাছে থাকা ভালো খাবার ছেড়ে দিতে প্রস্তুত থাকে। নিউরন সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাথার ভেতরকার জিতে নেওয়া সম্পর্কিত সার্কিট কোন কিছু জিতে নেবার প্রেরণা হিসেবে কাজ করে বা জিতে নেবার ইচ্ছা বাড়াতে সহায়তা করে। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষক লুক ক্লার্ক জানিয়েছেন, ‘কোন বিশেষ কারণে জুয়া বা বাজিতে হেরে যাওয়া আরও বেশি করে বাজি ধরতে উষ্কানি দেয়।’

দুশ্চিন্তা
গবেষকরা জানিয়েছেন, দুশ্চিন্তা হার্টের সমস্যা বাড়ায় এমনকি এর ফলে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি চূড়ান্ত হতাশার কারণে মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করে বসে। আধুনিক জীবনধারণ পদ্ধতিই এর কারণ হতে পারে বলে গবেষকরা আশংকা করছেন। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার মতে, বিশ্বজুড়ে ছয় লাখেরও বেশি জনকে সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টার বেশি সময় কর্মক্ষেত্রে কাটাতে হয়। স্মার্ট ফোন, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের মতো আধুনিক অনেক প্রযুক্তির কারণে মানুষ কাজ ও বিশ্রামের সময়টুকু আলাদা করে উপভোগ করতে ভুলে যাচ্ছে।

গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, মানুষের কাজের ধরন ছাড়াও বর্তমানের প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে দিচ্ছে তাদের দুশ্চিন্তা।

শরীরে ছিদ্র, ট্যাটু ও নক্সা আঁকা
২০১৫ সালের মধ্যে আমেরিকার শতকরা ১৭ ভাগ মানুষ বিভিন্ন কসমেকিট প্রক্রিয়ায় দেহের বিভিন্ন অংশকে সাজাবে, দেশটির কসমেটিক শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সম্প্রতি এমন ভবিষ্যতবাণীই প্রচার করা হয়েছে। অন্যদিকে গবেষকরা জানিয়েছেন, কসমেটিক সার্জারির ফলে মানুষের স্বভাবিক চেহারা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। শরীরের নক্সা আঁকা, ট্যাটু করার চর্চা কিবদন্তীর হলেও এত বৈচিত্র্য ছিলো না। আগেকার দিনে গোত্র পরিচয়, ধর্মীয় কারণ, পদ মর্যাদা, ক্ষমতার চিহ্ন হিসেবে লোকে গায়ে ট্যাটু বা বিভিন্ন নক্সা আঁকত। কিন্তু এখন কেবল দেহের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্যই এটা করা হচ্ছে বলে গবেষকদের মত।

ভয় দেখানো
এক জরিপে দেখা গেছে, স্কুল পড়–য়া শিশুদের অর্ধেকেরই ভয় পাবার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০০৯-এ ইউরোপের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসার পর কোনো না কোনোভাবে ভয়ের শিকার হয় এমনকি তাদের কম বেশি সবাই আবার নিজের বাড়ি থেকেও ভয় পায়। গবেষকরা জানিয়েছেন, ভয়ের এই উৎপত্তি আসলে পরিবার থেকেই।

এক গবেষণায় দেখা গেছে, আমেরিকার ৩০ ভাগ অফিসে বস বা সহকর্মীদের দ্বারা আতঙ্কের শিকার হয়েছেন শ্রমিকেরা। গুজব, চাকরি হারাবার ভয় ছড়িয়ে এই ভয়ের সৃষ্টি করা হয়েছে তাদের মনে।

অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সারাহ ট্রেসি জানিয়েছেন, ‘উচ্ছৃক্সখলতা থেকেই এই ধরনের ভয় দেখাবার মতো আচরণের জন্ম।’


মিথ্যা বলা
মানুষের মিথ্যা বলার কারণও বের করেছেন গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, মিথ্যা বলার সঙ্গে মনের সম্পর্ক রয়েছে। ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটির গবেষক রবার্ট ফেল্ডম্যান জানিয়েছেন, শতকরা ৬০ ভাগ মানুষই কথা বলার সময় প্রতি ১০ মিনিটে অন্তত একটি মিথ্যা কথা বলেন।’ তবে, গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, ‘মিথ্যা বলা কিন্তু ততোটা সহজ কাজ নয়। সত্যি বলার চেয়ে এতে ৩০ ভাগ বেশি সময় লাগে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, এখন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংসহ ই-মেইলে মিথ্যা বলা হয় সবচেয়ে বেশি।

ধোঁকা দেওয়া
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা প্রতিষ্ঠান পো জানিয়েছে, মানুষের বেখাপ্পা আচরণগুলোর মধ্যে ধোঁকা দেওয়ার বিষয়টি সবচেয়ে আকর্ষণীয়।’ জরিপে দেখা গেছে, প্রতি পাঁচজন আমেরিকানের এক জন মনে করে ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য, অথবা তাদের মতে এটা আসলে কোনো নৈতিক বিষয়ই নয়। আর জরিপ মতে, দেশটির দশভাগ লোক কোনো না কোনো ভাবে নিজের বউকেই ধোঁকা দিয়ে বেড়ায় । গবেষণায় দেখা গেছে, উঁচু দরের নৈতিকতা পোষণ করেন এমন লোকেরা আবার জঘন্য এই ধোঁকাবাজির শিকার হয়ে আত্মহত্যাও করেন। তবে এমন শক্ত প্রকৃতির লোকেরাও আবার ঘুরিয়ে হলেও বিশ্বাস করেন, প্রয়োজনীয় মুহুর্তে ধোঁকাবাজি নৈতিকভাবে মেনে নেবার মতো একটি আচরণ।

চুরি করা
কথায় বলে, চুরি বিদ্যা বড়ো বিদ্যা যদি না পড়ো ধরা। কিন্তু গবেষকরা জানিয়েছেন, এই চুরি বিদ্যাটা আসলে বংশগত হবার আশংকাই বেশি। গবেষকরা জানিয়েছেন, নিজের দরকারের কারণেই কিন্তু চোরেরা চুরি করে। কিন্তু ক্লিপ্টোম্যানিয়াকরা চুরি করে মজা লোটার জন্যে। ৪৩ হাজার মানুষের মধ্যে চালানো এক জরিপের ফল বলছে, তাদের এগারোভাগ কোনো না কোনোভাবে একবারের জন্য হলেও দোকানে গিয়ে চুরি করেছে।

সন্ত্রাস
মানুষের জানা ইতিহাসের মধ্যে সন্ত্রাস আর নৈরাজ্যের খোঁজ পাওয়া যায় হরহামেশাই। গবেষকদের দাবি, জিনগত বৈশিষ্ট্য এবং প্রাপ্তির অনুভূতি মাথার ভেতর জট পাকিয়ে সন্ত্রাস চালাতে বাধ্য করে। ২০০৮ সালের এক গবেষণার ফল বলছে, মানুষ যৌনতা, খাবার ও ড্রাগস নেবার মতোই সন্ত্রাস করার জন্য ব্যগ্র থাকে। সাইকো ফার্মাকোলজি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে জানা গেছে, মস্তিষ্কের কিছু কোষ সন্ত্রাস ঘটাবার জন্য ব্যগ্র থাকলেও এর পেছনে আসলে থাকে অন্য কোনো প্রাপ্তির আশা।

টেনেসির ভেন্ডারবিল্ট ইউনিভার্সিটির গবেষক ক্রেগ কেনেডি জানিয়েছেন, ‘সকল মেরুদণ্ডীদের মধ্যেই আক্রমণাত্বক আচরণ লক্ষ্য করা যায়। সঙ্গী, বাসস্থান এবং খাবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ আয়ত্তে আনা ও ধরে রাখার জন্য এর সন্ত্রাস চালায় তারা। এজন্য দায়ী ডোপামিন নামের হরমোন।

বদ অভ্যাস
মানুষ অভ্যাসের দাস। গবেষকরা জানিয়েছেন, ক্রমাগত বদ অভ্যাসের লালন করাটাই বদ অভ্যাস তৈরিতে প্রধান ভূমিকা রাখে। অনেক পরিচিত বদ অভ্যাসের সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কে জানার পরও লোকজনের পক্ষে তা পুরোপুরি ত্যাগ করা কষ্টকর হয়ে দাড়ায়।

মানুষের বদ অভ্যাসের পেছনে লেগে থাকার কারণ হিসেবে গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মধ্যেই লুকিয়ে থাকা অবাধ্যতা, সত্যিকারের ঝুঁকি বুঝতে না পারা, এ বিষয়ে ব্যক্তিগত অনুভূতি এবং আসক্তির ফলেই বদভ্যাসের জন্ম। এর জন্য মানুষের কিছু খারাপ জিনই দায়ী।


বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম.

Monday 14 February 2011

চোখের পলকে আপনার 2D ফটোকে রুপান্তর করুন 3D ছবিতে+জেনে নিন 3D চশমা বানানোর পদ্ধতি!

অনেকে হয়তো 3D মুভি দেখেছেন। মানে যে মুভি চশমা দিয়ে দেখতে হয় সেই 3D মুভির কথা বলছি। তো এমন মুভি দেখার পর কি একবারও মনে স্বাধ জাগে নাই নিজের ছবিকে 3D ছবিতে দেখতে? হ্যা এটার স্বাধ জাগতেই পারে। আর এই টিউনের মাধ্যমে আপনার সেই স্বপ্ন বাস্তবে রুপান্তর করতে পারবেন অর্থাৎ আপনার ছবিকে 3D তে রুপান্তর করতে পারবেন।B-)
আর হ্যা 3D ছবির স্বাধ পেতে হলে অবশ্যই চশমা লাগবে। চশমার বিষয়ে পরে বলছি। অনেকে হয়তো ভাবছেন কেমন হয় 3D ছবি। কিছু 3D ছবি দেখুন।








কি বানাবেন নাকি এইরকম নিজের 3D ছবি?;)

3D ছবি বানানোর জন্য চমৎকার একটা সফটওয়্যার হলো Roxio 3D Photo Creator। এটা দিয়ে খুব সহজেই তৈরি করা যায় 3D ফটো। আর হ্যা সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার আগে এন্টিভাইরাস অফ করে রাখবেন। নাহলে সমস্যা করতে পারে।
বিস্তারিত জানুন এখানে।

3D ছবি বানানোর পদ্ধতিঃ

2D ছবি অর্থাৎ সাধারন ফটো থেকে 3D ছবি বানাতে চাইলে নিচের মতো ক্লিক করে ছবি সিলেক্ট করে দিন।



অথবা বাম এবং ডান চোখ বরাবর থেকে তোলা দুটি ছবি থেকেও 3D ছবি বানাতে পারবেন। এটাই বেশি ভাল হয়। আপনার দৃশ্যের একটি ছবি গ্রহণ করুন, এবং তারপর ক্যামেরা ডানে দুই থেকে তিন ইঞ্চি সরিয়ে একই দৃশ্যের অন্য একটি ছবি গ্রহণ করুন।নিচের ছবি দুটো দেখুন -



তারপর NEXT এ ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন আপনার কাংখিত 3D ছবি। Adjust এর আইকনে ক্লিক করে ছবির adjustment ঠিক করে নিন।



তারপর সেভ করে নিন আর উপভোগ করুন আপনার 3D ছবি!

আরও বিস্তারিত দেখুন এই ভিডিওতে

3D চশমা বানাবেন যেভাবেঃ

বাজারে গিয়ে বিয়ের জিনিসপত্র বিক্রি করে এমন দোকানে গিয়ে লাল ও নীল (Red & Cyan) রঙ এর দুটি সেলোপিন পেপার কিনবেন। কাটাবন মসজিদের উপর পাশের দোকানগুলোতে পাবেন। এরপর নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে কাগজের একটি ফ্রেম তৈরী করে নিন। চশমাটা বাম দিকে দিবেন লাল আর ডানদিকে নীল পেপার।
ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন।



ডাউনলোডঃ


Roxio 3D Photo Creator । সাইজ ৬৪ মেগাবাইট।:-*
আর সিরিয়াল কী পাবেন এখানে

আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
(C+P) Samu.........

Sunday 13 February 2011

অবিশ্বাষ্য রেটে কথা বলুন … মাত্র ২৯ পয়সা প্রতি মিনিট… ২৪ ঘন্টা যে কোন অপারেটর এ !!!


যারা মোবাইল এ অনেক time কথা বলেন but ইচ্ছা হলেও কম time এ শেষ করতে পারছেন না । তারা এই পদ্ধতি use করে মজা পাবেন বলে আসা করি।

উপকরনঃ
* ১। ২টা teletalk এর sim.
* ২। call divert সম্পর্কে ধারনা থাকা।

যারা divert সম্পর্কে জানেন তাদের জন্য খুব ই easy hobe
প্রথমে ই বলে রাখি teletalk divert এ টাকা কাটে না।

২৯ পয়সা রেটে কথা বলতে… আপনাকে যা করতে হবে
* আপনাদের বোঝার সুবিধার জন্য (sim 1 and sim 2 ধরে নিলাম )
* sim1থেকে sim2 কে fnf করুন।( teletalk এ fnf ২৯ পয়সা )
* আপনার ইচ্ছিত number (যে number এ call করতে চান) sim2 থেকে divert করুন .
* এখন sim1 থেকে sim2 তে call করুন।
* sim2 থেকে call টি চলে যাবে আপনার কাঙ্খিত number এ...

এবার তবে কথা বলুন মাত্র ২৯ পয়সা মিনিটে যে কোন নাম্বারে যে কোন সময়।
 (C+P) Samu......

মুর্তি পুজা এবং বহুখোদাবাদ হিন্দু ধর্মে নিষিদ্ধ।

ইসলাম ধর্মের সমালোচনায় অনেক পোষ্ট দেওয়া হ্য়। কিন্তু হিন্দু ধর্মের উপর কোন পোষ্ট আমার চোখে পড়েনি। তাই হিন্দু ধর্মের উপর একটি পোষ্ট দেওয়ার চিন্তা করলাম, তবে সমালোচনামুলক নয়। হিন্দু ধর্মে সত্যিকার অর্থে খোদা বা স্রষ্টার যে বর্ননা দেওয়া হয়েছে তা তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। এর সাথে প্রথমেই স্বীকার করে নিচ্ছি যে হিন্দু ধর্ম সমন্ধে আমার খুব ভাল একটা ধারনা নেই। তবে হিন্দু ধর্মগ্রন্থের কিছু পংক্তি পড়ে আমি খুবই অবাক হয়েছিলাম এই ভেবে যে হিন্দু ধর্ম সত্যিকার অর্থে একত্ববাদে বিশ্বাসী।

হিন্দু ধর্মের বই বেদ, ব্রহ্মা সুত্রা, উপনিষদ ভগবত গীতায় স্রষ্টার যে বিবরন দেয়া হয়েছে তা নীচে দেওয়া গেল।
অযুরবেদঃ
চাপ্টার নং৩২, ভারস নং ৩ এ বলা হয়েছে, আতিস্তিয়া প্রাতিমা আসতি, তার কোন ইমেজ বা প্রতিচ্ছবি নেই। আরো বলা হয়েছে, তার কোন জন্ম নেই।
চাপ্টার নং ৪০, ভারস নং ৮ এ বলা হয়েছে, তার কোন দেহ নেই এবং সে শুদ্ধ।
চাপ্টার নং ৪০, ভারস নং ৯ এ বলা হয়েছে, তারা অন্ধকারে প্রবেশ করছে যারা বায়ু, পানি আর আগুনের মত প্রাকৃতিক জিনিষের পুজা করছে আর তারা আরো বেশি অন্ধকারে প্রবেশ করছে যারা সৃষ্ট জিনিষকে পুজা করছে।

উপনিষদের (সবেতা সাত্রা) চাপ্টার নং ৪, ভারস নং ১৯ এ বলা হয়েছে, তার মত আর কেউ নেই।
উপনিষদের (সবেতা সাত্রা) চাপ্টার নং ৪, ভারস নং ২০ এ বলা হয়েছে, তার আকৃতি দেখা যায় না এবং তাকে কেউ চোখে দেখতে পায় না।

উপনিষদের (চান্দগিয়া) চাপ্টার নং ৬, সেকসন ২ ভারস নং ১ এ বলা হয়েছে, তার কোন মাতাপিতা নেই, তার কোন প্রভু নেই, সে একাই যথেষ্ট এবং কারো উপ্র নিরভ্রশীল নয়।

রিক বেদের বই নং ৮, হাইম নং ১, ভারস নং এ বলা হয়েছে, আচ দাঙ্গাদি সামসসাত্রা অরথ্যা তার ছাড়া আর কারো ইবাদত করনা। সব প্রশংসা তার।
বই নং ৬, হাইম নং ৪৫, ভারস নং ১৬ এ বলা হয়েছে, তারই প্রসংশা কর যে অদ্বিতীয় এবং যার কোন তুলনা নেই।

ভগবত গীতার চাপ্টার নং ৭, ভারস নং ২০ এ বলা হয়েছে, যাদের বুদ্ধি জাগতিক লোভে লোপ পেয়েছে তারাই মুর্তি পুজা(ডেমি গড) করে, এরাই বৈষয়িক মানুষ যারামুর্তি পুজা করে, তারা সত্যিকারের সর্বশক্তিমানের খোদার ইবাদত করেনা।

বেদান্তের হিন্দু তত্তের প্রধান ব্রহ্মা সুত্রা হল গিয়ে খোদা শুধুমাত্র একজন, দ্বিতীয় কেউ নেই, একেবারেই নেই, একেবারেই নেই, বিন্দুমাত্র নেই।

কোন হিন্দু ভাইয়ের এব্যাপারে কোন উপদেশ বা মন্তব্য থাকলে প্লিজ জানাবেন। তাহলে আসল সত্যটি জানার সুযোগ ঘটবে।
আর উপরের কথাগুলো যদি সত্য হয় তাহলে হিন্দু ধর্মের সাথে ইসলামের যে মৌলিক পার্থক্যের কথা বলা হয় তার অবসান ঘটবে।
( C+P ) Samu.......

Wednesday 9 February 2011



 ডীপ ফ্রাইড আইসক্রীম বা ভাজা আইসক্রীম! রেসিপী দেখুন!




যা যা লাগবে:

আইসক্রীম, বিস্কিট বা কর্ন ফ্লেক্স গুড়া, ডিম, চিনি, সিরাপ (যদি পছন্দ করেন) এবং তেল।

১। আইসক্রীম বক্স থেকে ৪ টা গোল গোল করে স্কুপ উঠাবেন এবং তা ট্রেতে রাখা এলুমিনিয়াম ফয়েলের উপর রাখবেন ছবির মত। ডীপ ফ্রীজে অন্তত: ২ ঘন্টা রেখে দিন যাতে বলগুলো বেশ শক্ত হয়ে যায়।



২। একটা বড় পাত্রে বিস্কিট বা কর্ন ফ্লেক্স গুড়া চিনি দিয়ে মিলিয়ে নিন।



৩। ফ্রীজ থেকে গোল করে রাখা আইসক্রীম স্কুপ বের করে সেটা বিস্কিট বা কর্ন ফ্লেক্স গুড়ার ওপর রোল করে মাখিয়ে নিন। দু তিন বার রোল করবেন যাতে আইসক্রীম এর ওপর একটা মোটা আস্তরন পড়ে। এখন বলগুলোকে আবার ট্রের ওপর সাজিয়ে ডীপ ফ্রীজে রেখে দিন।



৪। ২ টা ডিম ভেংগে একটা পাত্রে রাখুন।



৫। ডিম গুলো ভালো করে ফেটান।



৬। আইসক্রীম বল গুলো বের করে আবার ডিমে মাখান।



৭। ডিমের আস্তর পড়ে গেলে বল গুলো আবারো বিস্কিট বা কর্ন ফ্লেক্স গুড়ার ওপর রোল করুন। বলগুলো এখন আবার ডীপ করে রাখুন শক্ত হবার জন্য। এ সময়ে তেল গরম করতে দিন। তেল অবশ্য অবশ্যই অনেক গরম হতে হবে (মল্লিকা শেরাওয়াত বা লেডি গাগার চেয়েও গরম!) নাহলে আইসক্রীম গলে যাবে! ফুটন্ত গরম!



৮। এখন ডীপ ফ্রিজ থেকে তাড়াতাড়ি বল গুলো বের করে ৫-১০ সেকেন্ডের জন্য ডুবো তেলে ভাজুন।



৯। রং বাদামী হয়ে এলে নামিয়ে তার ওপর সিরাপ ঢেলে গরম গরম পরিবেশন করুন।



ফ্রাইড আইসক্রীম এর ওপরটা হবে গরম গরম সমুচার মত আর ভেতর টা হবে ঠান্ডা ঠান্ডা আইসক্রীমের মত! 

Saturday 5 February 2011

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরের গোপন সংকেত বা মানে জানুন!!




বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের অনেকের ই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে। অনেকে এটাকে ভোটার আইডি কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পুর্ণ ভুল। এটা ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র।

আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি।

কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?

১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।

২। পরবর্ত্তি ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (RMO) কোড। 

সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯
ক্যান্টনমেন্ট - ৫
পৌরসভা - ২
পল্লী এলাকা - ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩
অন্যান্য - ৪

৩। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড

৪। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)

৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।

বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল!



( C+P ) samu.....

Thursday 3 February 2011

সফটওয়্যার দিয়ে জানুন আপনার কম্পিউটার কত বিদ্যুৎ খরচ করেছে !!


সকল প্রসাংশা আল্লাহর জন্য ।আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন । বর্তমান জীবনযাত্রায় কম্পিউটার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই আছেন দিনের বেশিভাগ সময় তাঁর ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ কম্পিউটারে সময় কাটান।
 
 

আমি আজ আপনাদের কে জানাবো কম্পিউটার এ কি পরিমাণ বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন, তা জানা সম্ভব। এ জন্য প্রথমে কম্পিউটারের মনিটর, সিপিইউ, গ্রাফিক্স কার্ড এবং অন্যান্য অংশ মোট কত কিলোওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে, এটি হিসাব করতে হবে। এবং এরপর প্রতি ইউনিট বা প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুতের মূল্য দিয়ে গুন করলেই ফলাফল পাওয়া যাবে। হিসাবটি খুব সোজা তবে কম্পিউটার চালু থাকার সময় কোন অংশ কী পরিমাণ ব্যবহৃত হচ্ছে সেটি ও আপনি জানতে পারবেন। এই কাজটি কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই সহজে করা যাবে “Joulemerer”নামের সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে। মাইক্রোসফট করপোরেশনের রিসার্চ ল্যাবে তৈরি করা এই সফটওয়্যারটি মনিটরের উজ্জ্বলতা, ব্যবহূত মাইক্রোপ্রসেসর এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশের ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের ব্যবহূত মোট বিদ্যুতের পরিমাণ জানিয়ে দিবে।

মাত্র 0.88 MB এর এই সফটওয়্যারটি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন ।

তবে এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার আগে Microsoft Net Framework 4 এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন । 

তারপর দুই টি সফট ইনস্টল করুন , এ তো কাজ শেষ এবার আপনি মাস শেষে জানতে পারবেন আপনার কম্পিউটারের পিছনে কত টাকার বিদ্যুৎ খরচ হয়েছে ।
 
 
প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিল জানতে ডেসকোর ওয়েবসাইট -এ ঘুরে আসতে পারেন । এ ছাড়া প্রতি মাসের বিদ্যুৎ বিলেও প্রতি ইউনিটের মূল্য লেখা থাকে।

জুল মিটারের ফলাফল থেকে মোট ব্যবহূত বিদ্যুতের সঙ্গে প্রতি ইউনিটের বিল গুন করলেই মোট বিলের পরিমাণ জানা যাবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

( C+P ) Samu......